Join Our Telegram
Daily Mock Test
Join Our Facebook

Model Activity Task 2021 Class 7 History Part 6 September || মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক 2021 ক্লাস 7 ইতিহাস পার্ট 6 সেপ্টেম্বর

Model Activity Task 2021 Class 7 History Part 6 September || মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক 2021 ক্লাস 7 ইতিহাস পার্ট 6 সেপ্টেম্বর
Model Activity Task 2021 Class 7 History Part 6 September || মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক 2021 ক্লাস 7 ইতিহাস পার্ট 6 সেপ্টেম্বর

১. বেমানান শব্দ বা নামটি চিহ্নিত করাে :

১.১ বাবর, হুমায়ুন, শেরশাহ, আকবর।

উত্তর:- শেরশাহ

১.২ প্রতাপাদিত্য, কেদার রায়, ইশা খান, বৈরম খান

উত্তর:- বৈরম খান

১.৩ জাবত, কানুনগাে, কারােরী, জিজিয়া

উত্তর:- জিজিয়া

২. সত্য বা মিথ্যা নির্ণয় করাে :

২.১ ‘দাগ’ ও ‘হুলিয়া’ ব্যবস্থা চালু রাখেন শেরশাহ।

উত্তর:- সত্য

২.২ ১৫৭৬ খ্রিস্টাব্দে হলদিঘাটির যুদ্ধে আর রানা প্রতাপকে পরাজিত করেছিলেন।

উত্তর:- সত্য

২.৩ মনসবদারি ও জায়গিরদারি ব্যবস্থা বংশানুক্রমিক ছিল।

উত্তর:- মিথ্যা

৩. সংক্ষেপে উত্তর দাও (৩০-৫০টি শব্দ):

৩.১ ‘দাক্ষিণাত্য ক্ষত’ বলতে কী বােঝাে?

উত্তর:- খ্রিস্টীয় সপ্তদশ শতকে ঔরঙ্গজেবের সময়ে মারাঠাদের শক্তি অনেক বেড়ে গিয়েছিল। ঔরঙ্গজেব ভেবেছিলেন যে দক্ষিণী রাজ্যগুলিকে জয় করতে পারলে সেখানে থেকে অনেক বেশি রাজস্ব আদায় করা যাবে। তার সঙ্গে মারাঠাদের দমন করাও সহজ হবে। ঔরঙ্গজেবের আমলে মুঘলরা। বিজাপুর ও গােলকোণ্ড দখল করেছিল। মুঘল সাম্রাজ্যের আয়তন এত বড়াে আগে কখনাে হয়নি। কিন্তু বাদশাহ যা ভেবেছিলেন তা হলাে না। তার বদলে বহুবছরের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধে মুঘলদের অনেক আর্থিক ক্ষতি হলাে। দাক্ষিণাত্য যুদ্ধের এই ক্ষত আর সারলাে না। মারাঠা নেতা শিবাজীকেও স্বাধীন রাজা বলে মেনে নিতে হলাে। পঁচিশ বছর ধরে যুদ্ধ করে ঔরঙ্গজেব শেষে দাক্ষিণাত্যেই মারা গেলেন (১৭০৭ খ্রিঃ) এই ঘটনা দাক্ষিণাত্য ক্ষত নামে পরিচিত।

৩.২ ‘দীন-ই ইলাহি’ কী?

উত্তর:-
আকবরের প্রশাসনিক আদর্শ তৈমুরীয়, পারসিক এবং ভারতীয় রাজতন্ত্রের সংমিশ্রণ বলা চলে। এই আদর্শে বাদশাহ ঈশ্বরের ইচ্ছা অনুযায়ী শাসন করবেন এবং প্রজাদের প্রতি তাঁর পিতৃসুলভ ভালােবাসা থাকবে। অর্থাৎ তাঁর শাসন করার অধিকার অন্য কোন শাসকের থেকে পাওয়া নয়। এই ক্ষমতা তার নিজের। কোন ব্যক্তি বা গােষ্ঠীর প্রতি তার পক্ষপাত থাকবে না। সকলের প্রতি সহনশীলতা এবং সকলের জন্য শান্তির এই পথকেই বলা হয় ‘সুলহ-ই কুল'। এই আদর্শের ভিত্তিতে আকবর একটি ব্যক্তিগত মতাদর্শ গড়ে তুলেছিলেন যাকে বলা হয় দীন-ই ইলাহি।

৪. নিজের ভাষায় লেখাে (১০০-১২০টি শব্দ) :

শেরশাহের যে-কোনাে দুটি প্রশাসনিক সংস্কার সম্পর্কে সংক্ষেপে লেখাে।

উত্তর:-
শের শাহের (১৫৪০-৪৫ খ্রিঃ) সংস্কার
ভূমিকা:- শেরশাহের প্রশাসনিক ব্যবস্থা, রাজস্ব ব্যবস্থা ও জনহিতকর কাজের সঙ্গে সুলতান আলাউদ্দিন খলজি ও সম্রাট আকবরের শাসনব্যবস্থার অনেকটা মিল ছিল। শাসন পরিচালনা ও রাজস্ব ব্যবস্থায় শের শাহ কিছু সংস্কার করেছিলেন।

পাট্টা ব্যাবস্থা:- শের শাহ কৃষককে ‘পাট্টা’ দিতেন। এই পাট্টা-য় কৃষকের নাম, জমিতে কৃষকের অধিকার, কত রাজস্ব দিতে হবে প্রভৃতি লেখা থাকত। তার বদলে কৃষক রাজস্ব দেওয়ার কথা কবুল করে কবুলিয়ত নামে অন্য একটি দলিল রাষ্ট্রকে দিত।
যােগাযােগ ব্যবস্থার:- যােগাযােগ ব্যবস্থার উন্নতি ঘটাতে শের শাহ সড়কপথের উন্নতি করেন। তিনি বাংলার সােনারগাঁ থেকে উত্তর-পশ্চিম সীমান্তে পেশােয়ার পর্যন্ত বিস্তৃত একটি সড়ক সংস্কার করান।। রাস্তাটির নাম ছিল ‘সড়ক-ই আজম’। এই রাস্তাই পরবর্তীকালে গ্র্যান্ড ট্রাঙ্ক রােড নামে খ্যাত হয়। এছাড়াও আগ্রা থেকে যােধপুর এবং চিতাের পর্যন্ত একটি সড়ক তৈরি হয়। লাহাের থেকে মুলতান পর্যন্ত আরও একটি রাস্তা তৈরি হয়।
সরাইখানা:- পথিক ও বণিকদের সুবিধার জন্য রাস্তার ধারে ধারে অনেক সরাইখানা তৈরি করা হয়েছিল।
ডাক-যােগাযােগ ব্যবস্থা:- শের শাহ ঘােড়ার মাধ্যমে ডাক-যােগাযােগ ব্যবস্থার উন্নতি করেছিলেন।


Click here√Model Activity Task class 7 Bengali (Part 6)

Click here√Model Activity Task class 7 English (Part 6)

Click here√Model Activity Task class 7 Environment Science (Part 6)

Click here√Model Activity Task class 7 Health and Physical education

Click here√Model Activity Task class 7 Geography (Part 6)

Post a Comment

Previous Post Next Post