Join Our Telegram
Daily Mock Test
Join Our Facebook

মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক ক্লাস 7 ইতিহাস পার্ট 5 2021(Model Activity Task Class 7 History Part 5 2021 2nd Series)

মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক ক্লাস 7 ইতিহাস পার্ট 5 2021(Model Activity Task Class 7 History Part 5 2021 2nd Series)


মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক ক্লাস 7 ইতিহাস পার্ট 5 2021(Model Activity Task Class 7 History Part 5 2021 2nd Series)

১.‘ক’ স্তম্ভের সাথে ‘খ’ স্তম্ভ মেলাও:

ক-স্তম্ভ

খ-স্তম্ভ

১.১ খলিফার অনুমােদন

ক) গিয়াসউদ্দিন বলবন

১.২ সিজদা ও পাইবস

খ) কৃষ্ণাদেব রায

১.৩ বাজারদর নিয়ন্ত্রণ

গ) ইলতুৎমিশ

১.৪ আমুক্তমাল্যদ

ঘ) আলাউদ্দিন খলজি

২. শূন্যস্থান পূরণ করাে :

২.১ বন্দেগান-ইচিহলগানির সদস্য ছিলেন সুলতান              ।

উত্তর:-  গিয়াসউদ্দিন বলবন।

২.২ বাংলার প্রথম স্বাধীন সুলতান ছিলেন             

উত্তর:- শামসউদ্দিন ইলিয়াস শাহ।

২.৩ পাের্তুগিজ পর্যটক           বিজয়নগর পরিভ্রমন করেন।

উত্তর:- পেজ

২.৪ বিজয়নগর পরাজিত হয়েছিল      যুদ্ধে।

উত্তর:- শামসউদ্দিন ইলিয়াস শাহ।

৩.সংক্ষেপে উত্তর দাও (৩০-৫০ টি শব্দ):

৩.১ ইকতা ব্যবস্থা কী?

উত্তর:- ইকতা ব্যবস্থা :নির্দিষ্ট অঞলের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মচারীরা সুলতানের নির্দেশে রাজস্ব আদায় করার অধিকার পেতেন। পরবর্তীকালে সাম্রাজ্যের আয়তন বেড়ে যাওয়ায় সুলতানরা যে সব রাজ্য জয় করতেন, সেই রাজ্যগুলির দায়িত্ব এক একজ সামরিক নেতার উপর দেওয়া হত। এই রাজ্যগুলিকে এক একটি প্রদেশের মতাে ধরে নেওয়া হত,এগুলিকে বলা হত ইকতা। ইকতার দায়িত্বে যিনি থাকতেন তাঁকে বলা হত ইকতাদার বামুকৃতি বা ওয়ালি।

৩.২ খলজি বিপ্লব বলতে কী বােঝ?

উত্তর:- ১২৯০ খ্রিস্টাব্দে হিন্দুস্থানি মুসলিমদের নেতা ও সাম্রাজ্যের প্রধান সেনাপতি জালালউদ্দিন ফিরােজ খলজি বলবনের বংশধর অসুস্থ কায়কোবাদও শিশু কায়ুমার্সকে হত্যা করে দিল্লির সুলতান হন। এই ঘটনাকে ‘খলজি বিপ্লব’ বলা হয়। এর ফলে দিল্লিতে ইলবারি তুর্কি অভিজাতদের ক্ষমতা চলে যায়। তার বদলে খলজি তুর্কি ও হিন্দুস্তানিদের ক্ষমতা বেড়ে গিয়েছিল।

৪. নিজের ভাষায় লেখাে (১০০ -১২০ টি শব্দ) :কৃয়দেব রায়কে কেন বিজয়নগরের শ্রেষ্ঠ শাসক বলা হয়?

উত্তর:- তুলুভ বংশের বিজয়নগরের বিখ্যাত শাসক ছিলেন কৃষ্ণদেব রায়। তাকে শ্রেষ্ঠ শাসক
বলার কারণগুলি হলাে:-

(i) তাঁর রাজত্বকালে বিজয়নগরের গৌরব সবচেয়ে বেড়েছিল এবং রাজ্যের সীমানাও বহুদূর বিস্তৃত হয়েছিল।
(ii) তিনি অভ্যন্তরীণ ও বৈদেশিক বাণিজ্যের প্রসার ঘটিয়েছিলেন।
(iii) এছাড়াও শিল্প, সাহিত্য, সংগীত এবং দর্শনশাস্ত্রের উন্নতি তার সময়ে লক্ষ করা যায়। কৃষ্ণদেব রায় নিজেও একজন সাহিত্যিক ছিলেন। তেলেগু ভাষায় লেখা আমুক্তমাল্যদ গ্রন্থে তিনি রাজার ,কর্তব্যের কথা লিখেছেন।
(iv) পর্তুগিজ পর্যটক পেজ রাজা কৃষ্ণদেব রায়ের প্রশংসা করে বলেছেন, “রাজাদের মধ্যে তিনি সর্বাপেক্ষা পন্ডিত এবং সর্বোত্তম একজন মহান শাসক এবং সুবিচারক, সাহসী ও সর্বগুণান্বিত।”


Post a Comment

Previous Post Next Post